খুবই সাধারণ একটা প্রশ্ন আমরা অনেকে এর উত্তর খুজে বেড়াই।
উত্তর খুবই স্পষ্টত বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ৯, ১১১, ১১৩ এবং ৩৩৭ ধারাতে দেয়া আছে।
কিভাবে,
শ্রম আইনের ধারা - ১১১(১) অনুযায়ী আইনে বলা আছে "প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানে উহাতে কর্মরত প্রাপ্তবয়স্ক শ্রমিকগন কোন কোন সময় কাজ করিবেন ইহা পরিস্কারভাবে লিখিয়া একটি নোটিশ ধারা-৩৩৭ এর বিধান অনুযায়ী প্রদর্শিত হইবে এবং প্রতিষ্ঠানে শুদ্ধভাবে রক্ষিত হইবে"
এবং
ধারা-১১৩ অনুযায়ী "ধারা-১১১(১) এর অধীন নোটিশ এবং ধারা-৯ এর অধীন রক্ষিত রেজিস্টারে কোন প্রাপ্তবয়স্ক শ্রমিকের নামের বিপরীতে পূর্ব লিপিবদ্ধ বিবরন অনুযায়ী ব্যতিত তিনি কোন কাজ করিতে পারিবেন না বা তাহাকে কোন প্রতিষ্ঠানে অন্য কোন পদে নিয়োগ করা যাইবে না।"
এবার একটু লক্ষ্য করেন,
ধারা-১১৩ অনুযায়ী বলা হয়েছে ১১১ এবং ৯ ধারা অনুযায়ী কাজের সময় এবং শ্রমিক রেজিস্টার অনুযায়ী কাজের ধরন মিলতে হবে।
অন্যথায় ধারা-১১৩ অনুযায়ী শ্রমিক কোন কাজ করিতে পরিবেন না বা তাহাকে কোন কাজ করিতে দেওয়া যাইবে না।
মনে করেন,
একজনকে শ্রমিক রেজিস্টারে নিয়োগ দিলেন হেলপার হিসাবে তাকে দিয়ে করাচ্ছেন পলিম্যানের কাজ।
শ্রমিক রেজিস্টার বলে এক কথা আর তিনি কাজ করেন অন্য পদের।
তাই ধারা-৯ এর কাগজপএের সাথে বাস্তবতার মিল থাকতে হবে।
একই সাথে ধারা-১১১ এর নোটিশের সাথে অফিসের সময়ের মিল থাকতে হবে।
অন্যথায় কি হবে?
১। কল কারখানার পরিদর্শক এর কাছে ধরা খেলে ফৌজদারি মামলা খাবেন।
২। আর বায়ার অডিটরের কাছে ধরা খেলে কি কি হবে, তা আর নাই বলি।
0 Comments