শ্রম আইনে সেইফটি কমিটি
৫০ (পঞ্চাশ) বা তদূর্ধ্ব সংখ্যক শ্রমিক নিয়োজিত রহিয়াছেন বা বৎসরের কোন এক সময় নিয়োজিত থাকেন এমন প্রত্যেক কারখানার বা শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকগণ সেইফটি কমিটি গঠন করবেন।
(সূত্র:ধারা: ৯০ (ক): বাংলাদেশ শ্রম ইন ২০০৬)
শ্রম বিধিমালায় সেইফটি কমিটি:
(১) ধারা ৯০ক অনুযায়ী ৫০ (পঞ্চাশ) বা তদূর্ধ্ব সংখ্যক শ্রমিক নিয়োজিত রহিয়াছেন বা বৎসরের কোন এক সময় নিয়োজিত থাকেন এমন প্রত্যেক কারখানার বা শিল্প-প্রতিষ্ঠানের মালিকগণ সেইফটি কমিটি গঠন করিবেন
তবে শর্ত থাকে যে, বিদ্যমান কারখানাসমূহের ক্ষেত্রে এই বিধিমালা কার্যকর হইবার তারিখ হইতে ৬ (ছয়) মাসের মধ্যে এবং এই বিধিমালা কার্যকর হইবার পরে স্থাপিত কারখানাসমূহের ক্ষেত্রে উৎপাদন চালু হইবার ৯ (নয়) মাসের মধ্যে সেইফটি কমিটি গঠন করিতে হইবে এবং ধারা ১৮৩ অনুযায়ী ঘােষিত প্রতিষ্ঠানপুঞ্জের মালিকগণও এলাকাভিত্তিক অথবা প্রতিষ্ঠানপুঞ্জের আওতা এক উপজেলার অধিক হইলে উপজেলাভিত্তিক সেইফটি কমিটি গঠন করিবেন।
(সূত্র: বিধি: ৮১ (১): বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫)
কমিটির সদস্য সংখ্যা:
সেইফটি কমিটিতে মোট সদস্য সংখ্যা ৬ (ছয়) এর কম এবং ১২ (বার) এর অধিক হইবে না এবং উহাতে মালিক ও শ্রমিক পক্ষের সমসংখ্যক প্রতিনিধি থাকিবে।
(সূত্র:বিধি: ৮১ (২): বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫)
· কমিটির পদ পদবীর বিধি:
১ (এক) জন সভাপতি।
১ (এক) জন সহ-সভাপতি।
১ (এক) সদস্য সচিব। সদস্যগণ।
(সূত্র: বিধি: ৮১ (৩): বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫)
· সদস্য সচিব নির্বাচন:
প্রথম সভায় সদস্যগণ সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে একজন সদস্য-সচিব নির্বাচন করিবেন।
(সূত্র:বিধি: ৮১ (৪): বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫)
· শাখা ও বিভাগের দায়িত্ব প্রদান:
কমিটি উহার সদস্যগণের মধ্য হইতে পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিশেষ কোন ক্ষেত্রের এবং বিভিন্ন শাখা বা বিভাগের দায়িত্ব প্রদান করিতে পারিবে।
(সূত্র:বিধি: ৮১ (৫): বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫)
· কমিটির প্রতিনিধি নির্বাচন পদ্ধতি:
কমিটি উহার সভাপতি ও মালিকপক্ষের প্রতিনিধিগণকে কারখানা বা শিল্প- প্রতিষ্ঠানের মালিক বা ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনোনয়ন প্রদান করিবেন এবং সহ- সভাপতি ও শ্রমিকপক্ষের প্রতিনিধিগণ যৌথ দরকষাকষি (সিবিএ) অথবা অংশগ্রহণকারী কমিটির শ্রমিক প্রতিনিধিগণ কর্তৃক কর্মরত শ্রমিকদের মধ্য হইতে মনোনীত হইবেন।
(সূত্র: বিধি: ৮১ (৬): বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫)
* শ্রমিক ও কমিটি প্রতিনিধির আনুপাতিক হার:
বিধি: ৮১ (৭)
(ক)
বিধি: ৮১ (৭) (খ)
বিধি: ৮১ (৭) (গ)
বিধি: ৮১ (৭)
৫০ (পঞ্চাশ) হইতে ৫০০ (পাঁচশত) জন শ্রমিক কর্মরত রহিয়াছেন এমন কারখানা বা শিল্পপ্রতিষ্ঠানে সেইফটি কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা হইবে সর্বোচ্চ ৬ (ছয়) জন;
৫০১ (পাঁচশত এক) হইতে ১০০০ (এক হাজার) জন
শ্রমিক কর্মরত রহিয়াছেন এমন কারখানা বা শিল্প- প্রতিষ্ঠানে সেইফটি কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা হইবে সর্বোচ্চ ৮ (আট) জন; হাজার) জন শ্রমিক কর্মরত রহিয়াছেন এমন কারখানা ১০০১ (এক হাজার এক) হইতে ৩০০০ (তিন বা শিল্প-প্রতিষ্ঠানে সেইফটি কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা হইবে সর্বোচ্চ ১০ (দশ) জন;
৩০০১ (তিন হাজার এক) হইতে তদুর্ধ্ব শ্রমিক কর্মরত রহিয়াছেন এমন কারখানা বা শিল্প-প্রতিষ্ঠানে সেইফটি কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা হইবে সর্বোচ্চ ১২ (বার) জন।
· শ্রমিক প্রতিনিধি নির্বাচন:
কারখানা বা প্রতিষ্ঠানে যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি (সিবিএ) উক্ত কারখানা বা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন শাখা, বিভাগ, ফ্লোর, গোডাউন এবং ইউনিটে কর্মরত শ্রমিকদের মধ্য হইতে সেইফটি কমিটির শ্রমিক প্রতিনিধি মনোনয়ন করিবে।
কোন কারখানা বা প্রতিষ্ঠানে যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি না থাকিলে উক্ত কারখানা বা প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণকারী কমিটির শ্রমিক পক্ষের প্রতিনিধিগণ উক্ত কারখানা বা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন শাখা, বিভাগ, ফ্লোর, গোডাউন এবং ইউনিটে কর্মরত শ্রমিকদের মধ্য হইতে সেইফটি কমিটির শ্রমিক প্রতিনিধি মনোনয়ন করিবে।
মালিক সেইফটি কমিটিতে শ্রমিক প্রতিনিধি মনোনয়নের ক্ষেত্রে অনিবার্গ কোন কারণে উদ্যোগ গ্রহণ না করলে মহাপরিদর্শক বা তৎকর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধি কর্মরত শ্রমিকগণের মধ্য হতে নির্বাচনের মাধ্যমে সেইফটি কমিটির শ্রমিক প্রতিনিধি নির্বাচিত করবেন:
তবে শর্ত থাকে যে, এইরূপ ক্ষেত্রে উক্ত কারখানা বা প্রতিষ্ঠানের যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি অথবা অংশগ্রহণকারী কমিটি গঠিত হইবার পর ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে উহা উপ-বিধি (৮) ও (৯) অনুযায়ী সেইফটি কমিটির শ্রমিক প্রতিনিধি মনোনয়ন করিবে।
(সূত্র:বিধি: (৮-১০): বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫)
· সেইফটি কমিটির সভা:
শ্রমিক প্রতিনিধি মনোনীত হইবার ৭ (সাত) দিনের মধ্যে মালিক তাহার প্রতিনিধিদের মনোনয়ন প্রদান করিবেন এবং এইরূপ মনোনয়ন প্রদানের ১৫ (পনের) দিনের মধ্যে সভাপতি সেইফটি কমিটির সহ-সভাপতি ও অন্যান্য সদস্যদের সহিত আলোচনাক্রমে সেইফটি কমিটির প্রথম সভা আহবান করিবেন।
সেইফটি কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠানের ১০ (দশ) দিনের মধ্যে সভাপতি সেইফটি কমিটি গঠনের বিষয়টি লিখিতভাবে মহাপরিদর্শককে অবহিত করিবেন।
কোন প্রতিষ্ঠানে কমপক্ষে এক তৃতীয়াংশ মহিলা শ্রমিক প্রতিনিধি মনোনয়নে কমপক্ষে এক তৃতীয়াংশ মহিলা প্রতিনিধি মনোনীত করিতে হইবে।
(সূত্র: বিধি: ৮১ (১১-১৩): বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫)
সেইফটি কমিটির সভাপ্রতি ৩ (তিন) মাসে ন্যূনতম একবার অনুষ্ঠিত হইবে, তবে জরুরী প্রয়োজনে যেকোন সময়ে সভা আহবান করিতে পারিবে।
যদি কোন কারণে সেইফটি কমিটি কারখানা নিরাপত্তা সংক্রান্ত কোন বিষয়ে বিশেষজ্ঞের মতামত গ্রহণের প্রয়োজন অনুভব করে তবে কমিটি উক্তরূপ মতামত গ্রহণ করিতে পারিবে।
(সূত্র: বিধি: ৮১ (১৪): বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫)
· *সেইফটি কমিটির পদ শূণ্য হওয়া এবং শূণ্য পদ পূরণ:
কমিটি গঠনের পরবর্তীতে কোন সদস্যের পদত্যাগ, চাকরি হইতে অবসর, চাকরি ত্যাগ, মৃত্যু বা অন্য কোন যৌক্তিক কারণে সদস্য পদ শূন্য ঘােষিত হইলে সেইফটি কমিটির কমপক্ষে দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের সমর্থনক্রমে উক্ত শূন্য পদ পূরণ করা যাইবে ।
তবে শর্ত থাকে যে, শ্রমিক প্রতিনিধি শ্রমিকগণের মধ্য হইতে এবং মালিক প্রতিনিধি মালিক দ্বারা মনোনীত প্রতিনিধি হইবেন।
সেইফটি কমিটির কোন সদস্য পদে কোনরূপ পরিবর্তন ঘটিলে পরিবর্তন হইবার ১৫(পনের) দিনের মধ্যে মহাপরিদর্শক বা তৎকর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত পরিদর্শককে অবহিত করিতে হইবে।
(সূত্র:বিধি: ৮২ (১-২): বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫)
· সেইফটি কমিটির মেয়াদ:
সেইফটি কমিটির মেয়াদ হইবে সেইফটি কমিটির প্রথম সভার তারিখ হইতে 0২ (দুই) বৎসর।
(সূত্র:বিধি: ৮৩: বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫)
· বিশেষ বিধান:
৫০ (পঞ্চাশ) জনের কম শ্রমিক কর্মরত রহিয়াছেন এমন কারখানা বা শিল্প- প্রতিষ্ঠান বা প্রতিষ্ঠানপুঞ্জ পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে এই বিধি অনুসরণ করিতে পারিবে।
(সূত্র:বিধি: ৮৪: বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫)
· সেইফটি কমিটির কার্যাবলী*
(তফসিল-৪: বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ ও বিধি-৮৫: বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫
১। প্রতিষ্ঠানের ঝুঁকি ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত ব্যবস্থাপনা:
(ক) ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্রসমূহ চিহ্নিতকরণ (যেমন-ভবনের অংশবিশেষ, সিঁড়ি, প্রাঙ্গণ, বৈদ্যুতিক লাইন, মেশিনপত্র, ইত্যাদি);
(খ) ঝুঁকির প্রকৃতি (যেমন-ফাটল, কর্মকালীন সময়ে তালাবদ্ধ গেইট, বিপজ্জনক বৈদ্যুতিক সংযোগ, ইত্যাদি);
(গ) ঝুঁকির মাত্রা বা স্তর (যেমন উচ্চ/মধ্যম/সাধারণ/সন্তোষজনক নয়);
(ঘ) আশু করণীয় নির্ধারণ (যেমন-ব্যবহার নিষিদ্ধ, তাৎক্ষণিকভাবে মেরামত- সংস্কার, বন্ধকরণ);
(ঙ) ঝুঁকির প্রকৃতি ও স্তরভেদে প্রয়োজনীয় সুরক্ষা পদ্ধতি
(চ) কারিগরী ও প্রশাসনিক দায়বদ্ধতা নিরূপণ।
২। যন্ত্রপাতি ও কর্মপ্রক্রিয়া সংক্রান্ত ব্যবস্থাপনা:
(ক) যন্ত্রপাতি স্থাপনা সংক্রান্ত দিকসমূহ পরীক্ষা;
(খ) যন্ত্রপাতি পরিচালনা পদ্ধতি যাচাই; (গ) ক্রুটিপূর্ণ পরিচালনার ক্ষেত্রে করণীয় নির্ধারণ;
(ঘ) শ্রমিকদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সামগ্রী ও সুরক্ষা ব্যবস্থা পরীক্ষা; এবং
(ঙ) ক্রুটিপূর্ণ পরিচালনার দায়-দায়িত্ব নিরূপণ ও প্রস্তাবনা বা সুপারিশ।
৩। বিপজ্জনক ধোঁয়া, বিস্ফোরক ও দাহ্য পদার্থের ব্যবস্থাপনা:
(ক) বিস্ফোরক ও দাহ্য পদার্থের প্রকৃতি নিরূপণ;
(খ) রক্ষণাবেক্ষণ ব্যবস্থা;
(গ) ব্যবহারিক ও প্রক্রিয়াগত ক্রটি নিরূপণ;
(ঘ) ব্যক্তিগত সুরক্ষা ব্যবস্থা পরীক্ষা;
(ভ) পরিবেশগত ঝুঁকি বিবেচনা;
(চ) নির্দেশনা ও পরামর্শ।
৪। অগ্নিকাণ্ডজনিত ব্যবস্থাপনা:
(ক) অগ্নিকাণ্ডের সম্ভাব্য উৎস নির্ণয়
(খ) প্রতিরোধ ব্যবস্থা;
(গ) অগ্নি মাকোবিলায় দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গের তালিকা প্রণয়ন ও দক্ষতার মান যাচাই;
(ঘ) জরুরি বহির্গমন ব্যবস্থাবলী পরীক্ষা ও বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা নিরূপণ
(ঙ) তাৎক্ষণিকভাবে প্রতিবন্ধকতা দূর করিবার ক্ষেত্রে গৃহিত পদক্ষেপ
(চ) অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জামাদির মান পরীক্ষা;
(ছ) প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা বা মহড়া; এবং
(জ) প্রস্তাব বা পরামর্শ।
৫। দুর্ঘটনা বিষয়ক ব্যবস্থাপনা:
(ক) সামগ্রিক পরিবেশ ও প্রক্রিয়ায় সম্ভাব্য আপদকালীন অবস্থা পর্যালোচনা
(খ) ব্যক্তি পর্যায়ের দুর্ঘটনার সম্ভাবনা যাচাই বা বিবেচনা; ·
(গ) ব্যাপকহারে সম্ভাব্য দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে উদ্ধার তৎপরতার কর্মপরিকল্পনা; .
(ঘ) দায়িত্ব বন্টন;
(ঙ) উদ্ধার কাজে প্রয়োজনীয় উপকরণ বা সরঞ্জামাদি সংরক্ষণ এবং তাৎক্ষণিকভাবে সংগ্রহের উপায় নিরূপণ; .
(চ) বিভিন্ন সংস্থার সহিত যোগাযোগ ও সমন্বয় পরিকল্পনা; (ছ) সংঘটিত দুর্ঘটনার তদন্ত পরিচালনা ও কারণ নির্ণয়;
(জ) দায়-দায়িত্ব নিরূপণ;
(ঝ) পুন:দূর্ঘটনারােধে প্রদেয় সুপারিশ ও নির্দেশনা; এবং
(ঞ) দুর্ঘটনা কবলিত শ্রমিকদের চিকিৎসা ও ক্ষতিপূরণ প্রদান।
৬। বিপজ্জনক চালনা, পেশাগত ব্যধি ও বিষক্রিয়াজনিত অসুস্থতার ব্যবস্থাপনা:
(ক) প্রতিষ্ঠানে বিধি ৬৮ এর অধীন তালিকাভুক্ত বিপজ্জনক চালনাযুক্ত পেশাসমূহ নির্ধারণ;
(খ) প্রতিষ্ঠানে ব্যবহৃত তফসিলভুক্ত ও তালিকাভুক্ত রাসায়নিক পদার্থের তালিকা প্রণয়ন;
(গ) বিপজ্জনক পেশা ও ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে কর্মরত শ্রমিকদের স্বাস্থ্যগত পরীক্ষার বাধ্যবাধকতা নিশ্চিতকরণ
(ঘ) সংশ্লিষ্ট পেশায় নিয়োজিত শ্রমিকদের নির্দিষ্ট মেয়াদান্তে স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে প্রাপ্ত শারীরিক অসুস্থতার বিষয়ে চিকিৎসকদের সহিত মতবিনিময়
(ঙ) সংশ্লিষ্ট পেশাসমূহে কর্মরত শ্রমিকদের সামগ্রিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা, চিকিৎসা ও ক্ষতিপূরণ ব্যবস্থাপনার মূল্যায়ন; এবং (চ) স্বাস্থ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সুপারিশ ও নির্দেশনা প্রদান।
0 Comments