শিল্প কল কারখানার জন্য C-TPAT নিরাপত্তা অনুযায়ীকারখানার সংরক্ষিত এলাকা এবং নীতিমালা

১। অত্র কারখানার সংরক্ষিত এলাকাগুলো ঃ
(ক) ষ্টোর এরিয়া
(খ) প্যাকিং এরিয়া
(গ) রপ্তানিযোগ্য কার্টুন সংরক্ষণ এলাকা বা ঋরহরংযবফ এড়ফড়হি.
(ঘ) লোডিং এবং আনলোডিং এলাকা

২। উপরে উল্লেখিত এলাকাগুলোতে মাননীয় চেয়ারম্যান, পরিচালক মহোদয়গণ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বিভাগীয় প্রধান প্রশাসন, উৎপাদন প্রধান, দায়িত্ব প্রাপ্ত ফিনিশিং প্রধান, ভান্ডার প্রধান, নিরাপত্তা প্রধান, এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত কমপ্লায়েন্স অফিসারগণ ব্যতিত সর্বসাধারণের প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত।

৩। সংরক্ষিত এলাকাগুলোর প্রবেশ মুখে সর্বক্ষণ অর্থাৎ পর্যায়ক্রমে একজন নিরাপত্তা কর্মী নিয়োজিত থাকবেন।

৪। সংরক্ষিত এলাকার প্রবেশ পথে নিয়োজিত নিরাপত্তা রক্ষীর তত্ত্বাবধানে একটি ভিজিটর রেজিষ্টার রাখতে হবে যেখানে ঐ সকল স্থানে কর্তব্যরত কর্মী বা কর্মকর্তা ব্যতীত অন্য কেউ প্রবেশের পূর্বে রেজিষ্টারে নাম লিপিবদ্ধ করতে হবে।

৫। সংরক্ষিত স্থানসমূহের প্রবেশধিকার সংরক্ষণের জন্য এবং নিরাপত্তা নিশ্চিতকরনে সেখানে কর্তব্যরত নির্দিষ্ট শ্রমিক/কর্মচারী বা কর্মকর্তার নামের তালিকা ও ছবি প্রবেশ মুখে প্রদর্শিত থাকতে হবে যাতে নির্দিষ্ট লোকজন ছাড়া অন্য কেউ সেখানে প্রবেশ করতে না পারে।

৬। যদি কোন কারনে সংরক্ষিত এলাকায় কোন অপরিচিত ব্যক্তি বা শ্রমিককে লক্ষ্য করা যায় তাহলে সেখানে দায়িত্বরত নিরাপত্তা রক্ষী তৎক্ষণাৎ ঐ ব্যক্তিকে চ্যালেঞ্জ করবেন এবং প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তার নিকট তাহাকে সোপর্দ করবেন।

৭। সংরক্ষিত এলাকাগুলোতে ঈঈঞঠ (ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা) ক্যামেরা সংযোজন করতে হবে যার মাধ্যমে ঐ নির্দিষ্ট স্থানের পরিস্থিতি সর্বক্ষন পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

৮। সংরক্ষিত এলাকাগুলোতে ঈঈঞঠ (ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা) ক্যামেরা ২৪ ঘন্টা চালু থাকবে।

৯। ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরাতে ওচঝ এর সর্বক্ষণিক সংযোগ থাকতে হবে।

১০। নূন্যতম ৪৫ দিনের ঈঈঞঠ ক্যামেরার ধারণকৃত রেকডিং থাকতে হবে। এবং ঐ ৪৫ দিনের ধারণকৃত রেকডিং এর ডাটা সংরক্ষণ করতে হবে।

Post a Comment

0 Comments