শরিফা
চেকম্যান, শরিফার বাবা আজগর আলী বাবুর্চি,
শরিফার মা তাহেরা বেগম ক্লিনার অর্থাৎ একই পরিবারের তিন জন
ফকির নিটওয়্যারে কাজ করে শরিফার ১২ বছর বয়সী ছোট বোন রহিমা তাদের গ্রামের বাড়ি
জামালপুরে তার দাদা দাদীর সাথে। একদিন রহিমা তার বাবা মা এবং বোনের সাথে দেখা করার
জন্য গ্রাম থেকে ফেক্টরীতে আসে। নিরাপত্তা কর্মীরা রহিমাকে ৪র্থ তলায় তার মায়ের
কাছে নিয়ে আসে যেখানে তার মা কাজ করে। ঐ সময় বায়ার এর প্রতিনিধি ফেক্টরী ভিজিট করতে
এসেছিল তখন তারা রহিমাকে দেখে তার ছবি তুলে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে তা দেশী বিদেশী
প্রত্রিকায় ছাপ হয় এবং ইএগঊঅ ও ইকগঊঅ কে
অবহিত করে।
এই
কেইস স্টাডি থেকে কি কি সমস্যা পাওয়া গেল বা হতে পারে তা নিম্মরূপঃ
- আর্থিক জরিমানা
- অর্ডার বাতিল
- অন্যান্য বায়ারের সাথে সম্পর্ক খারাপ
- সুনাম নষ্ট
- নিরাপত্তা বিঘ্নিত
- এর সাথে খারা সম্পর্ক।
0 Comments