বর্তমানে সারাবিশ্বে পরিবেশ সংরক্ষণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচেছ। আর পরিবেশ রক্ষা করে শিল্প কারখানা স্থাপন করার উপরও বাড়ছে গুরুত্ব। এজন্য পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে নিতে হবে ছাড়পত্র। চলুন তাহলে জানি কিভাবে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র পাওয়া যাবে সে সম্পর্কে।
বাংলাদেশে যে কোন স্থানে শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপন করতে হলে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নিতে হবে। এর জন্য নির্ধারিত ফরমে আবেদনপত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। ইন্সপেক্টর কর্তৃক ইন্সপেকশনের পর পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র পাওয়া যায়।
বাংলাদেশে যে কোন স্থানে শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপন করতে হলে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নিতে হবে। এর জন্য নির্ধারিত ফরমে আবেদনপত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। ইন্সপেক্টর কর্তৃক ইন্সপেকশনের পর পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র পাওয়া যায়।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র-
১. নির্ধারিত ফরমে আবেদনপত্র
২. ফিজিবিলিটি স্ট্যাডি রিপোর্ট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
৩. বর্জ্য নির্গমন ও পরিশোধন ব্যবস্থার নকশা
৪. লে-আউট প্ল্যান (বর্জ্য পরিশোধনাগারের অবস্থান নির্দেশিত দাগ, খতিয়ান উল্লেখপূর্বক মৌজাম্যাপ)।
৫. উৎপাদন প্রক্রিয়ার ফ্লো-ডায়াগ্রাম
৬. আইইই (Initial Environmental Examination) রিপোর্ট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
৭. ইআইএ ( Environment Impact Assessment) রিপোর্ট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
৮. ইএমপি ( Environmental Management Plan) রিপোর্ট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
৯. রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ/চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ/খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ/ রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ/ স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অনুমতিপত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
১০. ট্রেজারী চালানের কপি।
১. নির্ধারিত ফরমে আবেদনপত্র
২. ফিজিবিলিটি স্ট্যাডি রিপোর্ট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
৩. বর্জ্য নির্গমন ও পরিশোধন ব্যবস্থার নকশা
৪. লে-আউট প্ল্যান (বর্জ্য পরিশোধনাগারের অবস্থান নির্দেশিত দাগ, খতিয়ান উল্লেখপূর্বক মৌজাম্যাপ)।
৫. উৎপাদন প্রক্রিয়ার ফ্লো-ডায়াগ্রাম
৬. আইইই (Initial Environmental Examination) রিপোর্ট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
৭. ইআইএ ( Environment Impact Assessment) রিপোর্ট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
৮. ইএমপি ( Environmental Management Plan) রিপোর্ট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
৯. রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ/চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ/খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ/ রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ/ স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অনুমতিপত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
১০. ট্রেজারী চালানের কপি।
পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র পেতে হলে নিম্নরূপ হারে ফি দিতে হবেঃ
বিনিয়োগ (টাকা) ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ফি (টাকা) নবায়ন ফি (টাকা)
১ – ৫ লক্ষ ১,৫০০ ৩৭৫
৫ – ১০ লক্ষ ৩,০০০ ৭৫০
১০ – ৫০ লক্ষ ৫,০০০ ১,২৫০
৫০ লক্ষ – ১ কোটি ১০,০০০ ২,৫০০
১ – ২০ কোটি ২৫,০০০ ৬,২৫০
২০-৫০ কোটি ৫০,০০০ ১২,৫০০
৫০ কোটির অধিক ১,০০,০০০ ২৫,০০০
১ – ৫ লক্ষ ১,৫০০ ৩৭৫
৫ – ১০ লক্ষ ৩,০০০ ৭৫০
১০ – ৫০ লক্ষ ৫,০০০ ১,২৫০
৫০ লক্ষ – ১ কোটি ১০,০০০ ২,৫০০
১ – ২০ কোটি ২৫,০০০ ৬,২৫০
২০-৫০ কোটি ৫০,০০০ ১২,৫০০
৫০ কোটির অধিক ১,০০,০০০ ২৫,০০০
0 Comments