শুনলে একটু অবাকই হবেন কিন্তু বাস্তবতা হল বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫ এর বিধি-২৫২ এবং ২৫৫ অনুযায়ী দুটি ব্যাংক একাউন্ট লাগবে।
বিধি-২৫২ অনুযায়ী যে ব্যাংক একাউন্ট করা হবে তাতে মালিক এবং কর্মী চাঁদার টাকা জমা থাকবে এবং একাউন্টটি যৌথভাবে পরিচালিত হবে।
বিধি-২৫৫ অনুযায়ী যে একাউন্টটি করা হবে যেখানে মূল অর্থ বিনিয়োগের বিপরীতে যে মুনাফা বা সুদ পাওয়া যাবে। উক্ত অর্থ এই একাউন্টে জমা থাকবে।
এটা বলে রাখা ভাল যে বিধি-২৫২ অনুযায়ী একাউন্টের অর্থ কোথাও বিনিয়োগ করতে হলে। উক্ত ফান্ডের জন্য e-TIN থাকতে হবে কারণ সঞ্চয়পত্র অধিদপ্তর e-TIN ছাড়া অর্থ বিনিয়োগ করতে দিবে না।
এছাড়াও ভূমি মন্ত্রনালয় e-TIN ছাড়া জমি বা ফ্লাট এর নিবন্ধন ফান্ডের নামে দিবে না, e-TIN ছাড়া।
এই দুটি একাউন্টের নিরীক্ষা প্রতিবেদন শ্রম মহাপরিচালক এবং মহাপরিদর্শকে নিদিষ্ট সময় পর পর দাখিল করতে হবে।
0 Comments