Retranchment Policy (ছাঁটাই নীতিমালা)

___________ Ltd. একটি ১০০% রপ্তানীমূখী পাদুকা প্রস্তুতকারী ও সুনামধন্য প্রতিষ্ঠান।  এই প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত সকল শ্রমিক কর্মচারীর যাবতীয় অধিকার ও সুযোগ সুবিধা বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এবং বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা - ২০১৫ অনুযায়ী পরিচালিত হয়। বিএসআইএল কর্তৃপক্ষ চাকুরী হইতে ছাঁটাইয়ের ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করে থাকেন।  

এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ শ্রম আইনের ২০ ধারা অনুসরণ করে থাকেন।

১. কোন শ্রমিককে প্রয়োজন অতিরিক্ততার কারণে কোন প্রতিষ্ঠান হইতে ছাঁটাই করা যাইবে।

২. কোন শ্রমিক যদি কোন মালিকের অধীনে অবিচ্ছিনড়বভাবে অন্যূন এক বৎসর চাকুরীতে নিয়োজিত থাকেন তাহা হইলে তাহার ছাঁটাইয়ের ক্ষেত্রে মালিককে

ক) তাহার ছাঁটাইয়ের কারণ উল্ল্যেখ করিয়া এক মাসের লিখিত নোটিশ দিতে হইবে, অথবা নোটিশ মেয়াদের জন্য নোটিশের পরিবর্তে মজুরী প্রদান করিতে হইবে;

খ) নোটিশের এক কপি প্রধান পরিদর্শক অথবা তৎকর্তৃক নির্ধারিত কোন কর্মকর্তার নিকট প্রেরণ করিতে হইবে, এবং আরেকটি কপি প্রতিষ্ঠানের যৌথ দর কষাকষি প্রতিনিধিকে, যদি থাকে, দিতে হইবে; এবং

গ) তাহাকে ক্ষতিপূরণ বাবদ তাহার প্রত্যেক বৎসর চাকুরীর জন্য ত্রিশ দিনের মজুরী বা গ্রাচুইটি যদি প্রদেয় হয়, যাহা অধিক হইবে, প্রদান করিতে হইবে।

৩. উপ-ধারা (২) এ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, ধারা ১৬(৭) এর অধীন ছাঁটাইয়ের ক্ষেত্রে উপ-ধারা (২) (ক) এর উল্লিখিত কোন নোটিশের প্রয়োজন হইবে না, তবে ছাঁটাইকৃত শ্রমিককে উপ-ধারা (২) (গ) মোতাবেক প্রদেয় ক্ষতিপূরণ বা গ্রাচুইটির অতিরিক্ত হিসাবে আরোও পনের দিনের মজুরী দিতে হইবে।

৪. যে ক্ষেত্রে কোন বিশেষ শ্রেণীর শ্রমিককে ছাঁটাই করার প্রয়োজন হয় সেই ক্ষেত্রে, মালিক এবং শ্রমিকের মধ্যে এতদসংক্রন্ত কোন চুক্তির অবর্তমানে, মালিক উক্ত শ্রেণীর শ্রমিকগণের মধ্যে সর্বশেষে নিযুক্ত শ্রমিককে ছাঁটাই করিবেন।

যদি এই ধারার অধীন কোন শ্রমিককে চাকুরী হইতে ছাঁটাই করা হয় সেই ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ ছাঁটাইকৃত শ্রমিককে
এধারামতে যাবতীয় ক্ষতিপূরণসহ পাওনাদি পরিশোধ করে থাকেন।

নীতিমালার সার্বিক তত্তাবধান ও দায়িত্বে থাকবেন উপ-মহা ব্যবস্থাপক (কারখানা প্রশাসন)


_________________
এইচ আর ও কমপ্লায়েন্স বিভাগ ।

Post a Comment

0 Comments