ডাইং ফিনিশিং এ
ব্যবহৃত কেমিক্যালগুলোর নাম এবং ব্যবহার জেনে নিন
স্ব স্ব এর পাশে এমএসডিএস রাখতে
হব, চাহিদা অনুযায়ী ডকুমেন্টস রাখতে হইবে।।
১. সোডা :
২. পার-অক্সাইড
:
ফেব্রিকের
মধ্যে থাকা ন্যাচারাল গ্রে কালার রিমুভ করতে ব্যবহার করা হয়।
৩.
স্টেবিলাইজার :
পার-অক্সাডের
রিয়েকশন স্টেবল করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যাবহার না করললে পার-অক্সাইড খুব
দ্রুত ভেঙে পার-হাইড্রোক্সিল আয়ন গুলি শেষ করে ফেলবে, যা ব্লিচিং এর জন্য দায়ী।
৪. ডিটারজেন্ট
:
ওয়েটিং অথবা
ক্লিনিং এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
৫.
এন্টিক্রিজিং এজেন্ট:
নিটিং এর পর ও
ওয়েট প্রসেসিং এর সময় ফেব্রিকে ভাজ অথবা ক্রিজ পরে ফলে সেড আন-ইভেন আসতে পারে।
ডাইং এর সময় তাই তা দূর করতে এক ধরনের ক্রিজ রিমুভার ব্যবহার করা হয় যেন ক্রিজ না
পরে। এটি লুব্রিকেশন টাইপ এর কেমিক্যাল।
৬. সিকুস্টারিং
এজেন্ট:
পানির মধ্যে
থাকা মেটাল আয়ন, হার্ডনেস রিমুভ করতে ও পানিকে সফট করতে ব্যবহার করা হয়।
৭.ওয়েটিং এজেন্ট
:
সারফেস টেনশন
দূর করে ফেব্রিকের ভিজানোর ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ওয়েটিং
প্রপার্টি ইম্প্রুভ করে।
৮. রিডাকশন
এজেন্ট:
ফেব্রিকের
সারফেসে লেগে থাকা এক্সট্রা ডাইস দূর করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
৯. সোপিং
এজেন্ট:
অতিরিক্ত কালার
দূর করার জন্য ফেব্রিক ওয়াস করার সময় ব্যবহার করা হয়। এটি লিকুইড সোপ।
১০. এনজাইম :
ফেব্রিকের
হেয়ারিনেস দূর করতে ও সফট করতে ব্যবহার করা হয়। এনজাইম পিলিং দূর করে।
১১. এন্টিফোমিং
এজেন্ট:
ডাই বাথে যেন
ফোম ক্রিয়েট না হয় তা দূর করতে ব্যবহার করা হয় । লিকারে যেনো ফোম না হয় এর জন্য এই
কেমিক্যাল ব্যবহার হয়।
১২. সফটনার :
ফেব্রিকের
সারফেস লাসচার বাড়াতে এবং ফেব্রিক সফট করতে সাধারনত এটি ব্যাবহার করা হয়। এটি
ফেব্রিক এর হেন্ডফিল এবং সুইয়িবিলিটি বাড়ায়।
১৩. হাইড্রোজ :
ফেব্রিকের গা
থেকে কালার তুলতে ব্যবাহার করা স্ট্রিপিং এর সময়। একে রিডিউসিং এজেন্ট বলে।
১৪. লেভেলিং
এজেন্ট:
ফেব্রিকের
মধ্যে ডাইস কেমিক্যাল সমানভাবে যেন ডিস্ট্রিবিউশন হয় তার জন্য ব্যবহার করা হয়। একে
ডাই রিটেন্ডারিং এজেন্ট বলে।
১৫. লবন:
ইলেকট্রো লাইট
অর্থাৎ ফেব্রিকের সারফেসে , ডাই-বাথ থেকে ডাইস আনতে সাহায্য করে । চার্জ নিউট্রাল
করে।
১৬. ফিক্সিং
এজেন্ট:
কালার ফিক্স
করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
১৭. O.B.A:
অপটিক্যাল
ব্রাইটেনার ফেব্রিকের ব্রাইটনেস, হোয়াইটনেস বাড়াতে ব্যবহার করা হয়।
১৮. হাইড্রোজ
রিমুভার:
হাইড্রোসের
কর্মক্ষতা দুর্বল ও দূর করতে ব্যবহার করা হয়।
১৯. এসিটিক
এসিড:
ফেব্রিককে
নিউট্রাল করতে, বেসিক কন্ডিশন দূর করতে & PH কন্ট্রোল করতে ব্যবহার করা হয়।
এটি টেক্সটাইলএ সর্বাধিক ব্যাবহৃত এসিড।
২০.ডিস্পারসিং
এজেন্ট:
পলিস্টার
ফেব্রিকে ডাইস যেন সমভাবে প্রবেশ করে তার জন্য ব্যবহার করা হয় । এটি পলিস্টার এর
লেভেলিং ও বলা যায়।
২১.সোডিয়াম
এসিটেট:
পলিস্টার ডাইং
এর সময় PH যেন স্টেবল অথবা কন্ট্রোল থাকে তার জন্য ব্যবহার করা হয়। একে বাফারিং
এজেন্টও বলে।
২২. অয়েল
রিমুভার:
ফেব্রিকের গায়ে
থাকা অয়েল মার্ক দুর করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
২৩.
লুব্রিকেন্ট:
টেক্সটাইল
ম্যাটেরিয়াল এর ভেতরের স্ট্যাটিক ইলেক্ট্রিসিটি দূর করার জন্য লুব্রিকেন্ট ব্যবহার
করা হয়।
২৪. প্রোটনিক
ক্যামিকেল :
ফেব্রিকের লাইন
মার্ক দূর করতে ব্যবহার করা হয়।
২৫.
বায়ো-স্কাওরিং ক্যামিকেল :
মাল্টিপারপাস
ট্রেটমেন্ট এর উদ্দেশে ব্যবহার করা হয় বিশেষ করে স্কাওরিং, ব্লিচিং, এনজাইম
একসাথে।
২৬. এপ্রিটন:
এটি ক্যালসিয়াম
অক্সাইড জাতীয় কেমিক্যাল , এটি কাপড় কে হার্ড করে।
২৭. PVA গাম:
পলি ভিইনাইল
এলকোহল - এটি একটি পলিমার, এটি ফেব্রিক কে হার্ড করে।
২৮. এলজিনেট
গাম :
এটি ন্যাচারাল
গাম, যা লিকার সলিউশন এর ভিসকোসিটি বাড়াতে সাহায্য করে।
Collect
0 Comments