• এটি শ্রম আইনের ধারা-১২৬ এবং বিধিমালার বিধি-১১৫ এর আলোচ্য বিষয়।
• এহেন কর্তন শ্রম আইনের ধারা-১২৫(২)(খ) অনুযায়ী করতে হবে কারণ, ধারা-১২৫(২)(খ) এ বলা আছে ”কর্তব্য কাজে অনুপস্থিতির জন্য মজুরি হইতে কর্তন”।
• ধারা-১২৬(১) এ বলা আছে, এহেন কর্তন তখনই করা যাবে যদি নিয়োগের শর্ত অনুযায়ী যে সময়টুকু কাজ করার কথা তিনি সমস্ত সময়ের জন্য বা উহার কোন অংশের জন্য অনুপস্থিত থাকেন।
• উক্তরুপ কর্তনের পরিমাণ কোন অবস্থাতেই অনুপস্থিতির সময়কার মজুরির অধিক হইবে না।
• ধারা-১২৬ (২) ধারার আলোকে কর্তব্যে অনুপস্থিতির জন্য মজুরি কর্তনের ক্ষেত্রে মজুরি বলতে-(ক) মূল মজুরি ও মহার্ঘ ভাতা এবং এডহক বা অন্তর্বর্তী মজুরি (যদি থাকে) কে বোঝাইবে। (সূত্র: বিধি-১১৫)
• শ্রমিকের কর্তনকৃত মজুরি নির্ধারণের ক্ষেত্রে তাহার-মালিক মূল মজুরি ও মহার্ঘ ভাতা ও এডহকবা অন্তর্বর্তী মজুরি যোগকরে ৩০ দিয়ে ভাগ করিয়া দৈনিক মজুরির পরিমাণ নির্ধারণ করিতে হইবে। (সূত্র: বিধি-১১৫)
• ধারা-১২৬(২) এর অধীন কোন শ্রমিককে কর্মস্থলে উপস্থিতহওয়া সত্বেও অনুপস্থিতবলিয়া গণ্য হইবেন যদি কোন (ক) অবস্থান ধর্মঘটের কারণে বা (খ) অন্য কোন অযৌক্তিক কারণে তাহার কাজ করিতে অস্বীকার করেন। ট্রেড ইউনিয়ন সদস্যরাও এর অন্তর্ভূক্ত হইবেন। [ধারা-১২৬(২)]
0 Comments